দু তরফা দাখিলা একাউন্টিং সফটওয়ার :
হিসাববিজ্ঞানের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বিজ্ঞানসম্মত পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ হিসাব সংরক্ষণ পদ্ধতি হচ্ছে দু তরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি। দু তরফা দাখিল পদ্ধতি হিসাববিজ্ঞানের একটি হিসাব সংরক্ষন পদ্ধতি যাতে এক পক্ষ সুবিধা গ্রহণ করবে এবং অপর পক্ষ সুবিধা প্রদান করবে। দু তরফা দাখিল পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষনে দুটি পক্ষ থাকে এক পক্ষ ডেবিট এবং অন্য পক্ষ ক্রেডিট। প্রতিটি লেনদেন লিপিবদ্ধ করার ক্ষেত্রে সমপরিমান অর্থ ডেবিট এবং ক্রেডিট করতে হবে। সঠিকভাবে হিসাব প্রণয়নের জন্য যে ব্যবস্থায় লেনদেন সমূহের দৈত্য সত্তা যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে দু তরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি বলে । দু তরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি অবলম্বনে যে সফটওয়্যার গুলো তৈরি অথবা যে একাউন্টিং সফটওয়ার গুলোতে দু তরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি হিসাব সংরক্ষন যায় সেগুলোই দু তরফা দাখিলা একাউন্টিং সফটওয়ার । যেমন অভয় লেনদেন দু তরফা দাখিলা একাউন্টিং সফটওয়ার।
অভয় লেনদেন :
ব্যবসার হিসাবকে করে সহজ ও নমনীয়
আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত দুতরফা দাখিলা একাউন্টিং সফটওয়্যার (Accounting Software) ও এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্লানিং সফটওয়্যার (ERP)
www.avoylenden.com
দু তরফা দাখিলা একাউন্টিং সফটওয়ার ব্যবহারের সুবিধা :
- ব্যবসার হিসাব সহজ ও নমনীয় হয়
- ব্যবসার হিসাব নিয়ে চিন্তা না করে সম্পূর্ণ মনোযোগ ব্যবসার প্রসারে দেওয়া যায় । যা ব্যবসার সমৃদ্ধির গতিকে তরান্বিত করে
- দুতরফা একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে আর্থিক ঘটনাসমুহ নিভূল ভাবে নির্দিষ্ট হিসাবে লিপিবদ্ধ করা যায়
- দু তরফা একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে লেনদেন হিসাবগুলোকে খুব সহজে বিভিন্ন শ্রেনীতে বা গ্রুপ পদ্ধতিতে সাজানো যায় এবং প্রতিবেদনগুলো শ্রেনীভিত্তিক বা গ্রুপ ভিত্তিক পাওয়া যায়
- হিসাবের শ্রেনী বা গ্রুপ বিশ্লেষন করে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সামগ্রীক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা নিরুপন করা য়ায় কয়েক ক্লিকে
- ব্যবসার ভাউচার ও প্রতিবেন গুলো যে কোন সময় প্রিন্ট, PDF ফরমেটে সংরক্ষন ও ইমেল পাঠানো যায়
- প্রতিটি লেনদেন হিসাব যে কোন সময় প্রিন্ট, PDF ফরমেটে সংরক্ষন ও ইমেল পাঠানো যায়
- প্রতিটি লেনদেন এর নোটিফিকেশন পাওয়া যায়
- প্রতিটি লেনদেন হিসাব নির্ভুল ও সঠিক হিসাব লিপিবদ্ধ করা যায়
- খুব কম সময়ে দৈনিক হিসাবের কাজগুলো শেষ করা যায়
- দু তরফা একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহার ফলে পূর্বের সকল হিসাবগুলো যে কোন সময়, প্রয়োজনে খুব সহজেই কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে দেখা যায়
- একই হিসাব কখনো একাধিক বার করতে হয় না
- প্রয়োজনে লেনদেনের তথ্য খুব সহজেই পরিবর্তন করা যায়
- হিসাবের ভুল ত্রুটি নিরুপনের সময় ও শ্রম দিতে হয় না
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যাক্তিগনের সঙ্গে ব্যবসার সকল হিসাব তথ্য প্রয়োজন অনুযায়ী শেয়ার করা যায় । এতে ব্যবসায়ীক সম্পর্কগুলো আরো মজবুত হয় । এবং ব্যবসার উন্নতির গতিকে তরান্বিত করে । ব্যবসার হিসাবে স্বচ্ছতা থাকে । মানুষের মনে আস্থা বিশ্বাস দৃঢ় হয়
- ব্যবসায়ীক হিসাবে স্বচ্ছতা থাকে
- খুব সহজে, যে কোন সময় , যে কোন খানে ব্যবসার সার্বিক অবস্থা দেখা যায়
- ব্যবসার লাভ-ক্ষতি, স্টক হিসাবগুলো কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানা যায়
- খুব সহজে যে কোন সময়ের লেনদেন অবস্থা কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে জানা যায়
- পূর্বের ব্যবসায়ীক অবস্থা এবং বর্তমান ব্যবসার অবস্থার পার্থক্যগুলো কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে জানা যায় । পূর্বের ও বর্তমান অবস্থার মধ্যে তুলনা ও পার্থক্য করা যায় ।
- ব্যবসায় বিভিন্ন প্রকার লেনদেন হিসাব লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষন ও ফলাফল নির্নয় করা হয় । এতে প্রচুর সময় ও শ্রমশক্তি ব্যবহার করেও হিসাবের বিশুদ্ধতা সম্পূর্ণ নিশ্চিত হওয়া যায় না । দু তরফা একাউন্টিং সফটওয়্যার এসব সমস্যার একমাত্র সমাধান । একাউন্টিং সফটওয়ার ব্যবহার করে কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে অতিদ্রুত এবং যে কোন সময় ব্যবসার সকল ধরনের লেনদেন হিসাব নির্ভূলভাবে পাওয়া যায় ।
- এবং প্রতিটি লেনদেনের বিস্তারিত তথ্য সহ লেনদেন হিসাব দেখা যায় ।
- একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে খুব কম সময়ে ব্যবসার লেনদেন হিসাব করা যায়
- নির্দিষ্ট যে কোন সময়ের আর্থিক কার্যাবলী জানা যায় । আর্থিক অবস্থার ফলাফল জানা যায় এবং ব্যবসায়ীক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো সঠিকভাবে নেওয়া যায়
- লেনদেন হিসাবে কোন ধরনের জাল বা জুয়াচুরি হলে উদঘাটন করা সহজ হয়
- সর্বজনস্বীকৃত নীতিমালা অনুসরন করা হয়, একাউন্টিং সফটওয়্যারে প্রস্তুতকৃত আর্থিক বিবরণীসহ সকল বিবরনী সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য
- হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করার প্রয়োজন হয় না
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য প্রদান করে
- ব্যবসার সঠিক আর্থিক ফলাফল নির্ণয় ও সঠিক অবস্থা জানা যায়
- হিসাব কালের মধ্যে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে ব্যবসার বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ গতিবিধি অনুধাবন করা যায়
- একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহার করলে ব্যবসার হিসাবের জটিলতা থেকে মুক্ত থাকা যায়
- একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহারের অন্যতম সুবিধা – ব্যবসার আর্থিক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা নিরুপণ করা যায় । লাভ-ক্ষতির পরিমান নির্ণয়ের মাধ্যমে ব্যবসার গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে সঠিক ধারনা খুব সহজে কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে পাওয়া যায় । যাবতীয় আয় ও ব্যায় নির্ভূলভাবে লিপিবদ্ধ হওয়ার কারনে ব্যবসার লাভ-ক্ষতি সঠিকভবে নির্ণয় করা যায়
- প্রতিষ্ঠানের সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্বের পরিমান নির্ণয়ের মাধ্যমে আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারনা লাভ করা যায়
- খুব সহজে এবং যে কোন সময়ের আয়-ব্যয় হিসাব জানার কারনে, প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয় ।
- দু তরফা একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রতারণা ও জালিয়াতি রোধ করা য়ায়
- আর্থিক তথ্যাবলী সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে খুব সহজেই শেয়ার করা যায় । এবং ব্যবসায় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত খুব দ্রত নেওয়া যায় এবং আশানুরুপ ফল পাওয়া যায়
- একাধিক বছরের কিংবা নির্দিষ্ট কোন সময়ের আর্থিক বিবরণীর তুলনামূলক বিশ্লেষনের মাধ্যমে উন্নতি ও অবনতির বিভিন্ন দিক চিহ্নিতপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া যায়
আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত দুতরফা দাখিলা একাউন্টিং সফটওয়্যার (Accounting Software) ও এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্লানিং সফটওয়্যার (ERP)
বিস্তারিত জানতে বা ব্যবহার শুরু করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
www.avoylenden.com