অভয় লেদেন কি ?

অভয় লেনদেন  একটি বিজ্ঞানসম্মত এবং সর্বজনস্বীকৃত  দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার  (Double Entry system Accounting Software)। অভয় লেনদেন এর মাধ্যমে খুব সহজেই যে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় হিসাব-নিকাশ বা আর্থিক কার্যাবলী যেমন , আয়,ব্যয় / খরচ,, সম্পদ ক্রয় ও বিক্রয়, পণ্য ক্রয় ও বিক্রয়, দেনাদার হতে আদায় এবং পাওনাদারকে পরিশোধ ইত্যাদি হিসাবগুলো খুব কম সময়ে, নির্ভুলভাবে কম্পিউটার , ট্যাব, ও মোবাইল এর মাধ্যমে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং যে কোন সময়, যে কোনখানে আর্থিক কার্যাবলীর ফলাফল জানতে পারা যায় । এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে খুব সহজে আর্থিক লেনদেনগুলো লিপিবদ্ধ করন, এবং শ্রেনীবদ্ধ করন করা যায় । যে কোন সময়ের আর্থিক কার্যাবলী কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে জানা যায়, আর্থিক অবস্থার ফলাফল জানা যায় । হিসাবের বিভিন্ন বিবরনী এবং প্রতিবেদনগুলো  IFRS ( International Financial Reporting Standard) , GAAP ( Generally accepted Accounting Principle) এবং BFRS ( Bangladesh Financial Reporting Standardস্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী অটোমেটিক ভাবে প্রস্তুত করে ।

অভয় লেনদেন- অভয় সফট (AVOY Soft) এর একটি পরিসেবা

একনজরে অভয় লেনদেন একাউন্টিং সফটওয়্যার

অভয় লেনদেন শেখা একদম সহজ এবং ব্যবহার করা সবার জন্য খুব সহজ ।  আপনি যেভাবে আপনার ব্যবসার হিসাব রাখতে পছন্দ করেন , অভয় লেনদেন অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যারে ঠিক সেইভাবেই হিসাব রাখতে পারবেন এবং আপনার ব্যবসার প্রতিবেদনগুলো আপনার পছন্দ মতই পাবেন । সহজ অ্যাকসেস – অভয় লেনদেন আপনি ব্রাউজার থেকে সরাসরি  www.avoylenden.com এ ঢুকে  ব্যবহার করতে পারবেন । এছাড়াও ট্যাব অথবা মোবাইলে অ্যাপ ইনস্টল করে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি মোবাইল অথবা ট্যাবে অ্যাপ  ইনস্টল না করেও  ব্যবহার করতে পারবেন ।

ব্যবসার সকল লেনদেন তথ্য প্রিন্ট করে কাগজে সংরক্ষন এবং Export এর মাধ্যমে পিডিএফ (PDF) ও Excel ফরমেট সফটকপি নিজস্ব সুরক্ষিত স্টোরেজ ডিভাইজ যেমন পেনড্রাইভ, হার্ডডিক্স এ সংরক্ষন করতে পারবেন । PDF, Excel ফাইলগুলো আপনার গুগল ড্রাইভ অথবা ড্রোপবক্স এ নিজ দায়িত্বে সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষন করতে পারবেন

অ্যাকাউন্টিং ফিচার (Accounting Features)

আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত এবং সর্বজনস্বীকৃত দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি এবং  IFRS, BFRS,  GAAP নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবসার হিসাব প্রতিবেদন

হিসাব ফিচার (Account Features)

স্টক হিসাব (Stock Inventory) ফিচার

সফটওয়্যার ফিচার

সাধারন ফিচারসমুহ

অভয় লেনদেন ব্যবহারের মৌলিক সুবিধাসমূহ

সর্বজনস্বীকৃত দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক হিসাব নীতিমালা অনুযায়ী হিসাবের প্রতিবেদন। দুতরফা দাখিলা হিসাব  পদ্ধতির কারণে  ছোট বড় সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের হিসাব সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অভয় লেনদেন একাউন্টিং সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা যায় । জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক হিসাব নীতিমালা অনুযায়ী হিসাবের প্রতিবেদনগুলো খুব সহজে কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে পাওয়া যায় এবং সর্বজনস্বীকৃত হওয়ায়  যে কোন ব্যবসায়ীক প্রয়োজনে  প্রতিবেদনগুলো ব্যবহার করা যায় , যা ব্যবসার উন্নতির গতিকে তরান্বিত করে 

সহজ ব্যবহার এবং ডাটা নিরাপত্তা : মোবাইল , ট্যাব, ল্যাপটপ ব্যবহার করে যে কোন সময় ব্যবসার সকল প্রকার হিসাব নিকাশ পর্যবেক্ষন ও পরিচালনা করা যায় । ব্যবসার হিসাব থাকে  সুরক্ষিত এবং নিরাপদ 

পরিপূর্ণ হিসাব সংরক্ষন : প্রতিটি লেনদেনকে ডেবিট ও ক্রেডিট বিশ্লেষণ করে সমপরিমাণ টাকায় এবং  প্রয়োনীয় তথ্য লিপিবদ্ধ করা যায় বলে, যেকোন লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব তথ্য জানা যায়

লাভ লােকসান নিরূপণ :  ব্যবসার মুনাফা জাতীয় আয়-ব্যয়ের পরিপূর্ণ ও সঠিক হিসাব সংরক্ষণ করা যায় বলে, যে কোন সময়  বিশদ আয় বিবরণী কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে দেখা যায় এবং ব্যবসার নিট মুনাফা বা নিট লােকসান সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়

গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই : একাউন্টিং সফটওয়্যার  ব্যবহার করার ফলে গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই কাজটি সফটওয়্যার সয়ংক্রিয়ভাবে করে দেয় । তাই শুদ্ধতা যাচাই এর জন্য সময় এবং শ্রম দুটোই বেঁচে যায় 

আর্থিক অবস্থা নিরূপণ : যে কোন সময়  আর্থিক অবস্থার বিবরণী কয়েক ক্লিকের মাধ্যমে দেখা যায় এবং কারবারের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়

ভুল-ত্রুটি ও জালিয়াতি উদঘাটন ও প্রতিরােধ : দু তরফা দখিলা পদ্ধতির একাউন্টিং সফটওয়ারে হিসাব সংরক্ষণ করার কারনে খুব সহজেই ভুল-ত্রুটি ও জালিয়াতি চিহ্নিত করে প্রতিরােধের ব্যবস্থা করা যায়

ব্যয় নিয়ন্ত্রণ : অভয় লেনদেন ব্যবহারের কারনে সহজেই ব্যয় সম্পর্কে ধারনা নেওয়া যায়, ফলে অতিরিক্ত ব্যয় সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়

মােট দেনা-পাওনার পরিমাণ নির্ণয় : যেকোন সময়  ব্যবসার মােট পাওনা ও দেনার পরিমাণ চিহ্নিত করে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়

সঠিক কর নির্ধারণ :  সঠিক হিসাব রাখার ফলে এর ভিত্তিতে নির্ণীত কর যথা আয়কর, ভ্যাট, আমদানী শুল্ক ও রপ্তানী শুল্ক ইত্যাদি কর কর্তপক্ষের নিকট গ্রহণযোগ্য হয়

সহজ প্রয়োগ : দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে বিজ্ঞানসম্মত  উপায়ে ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষন করে লিপিবদ্ধ করা হয় । তাই ছোট-বড় সকল প্রতিষ্ঠানেই এই পদ্ধতি সহজে ব্যবহার করা যায় 

অভয় লেনদেন একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহার করার কারনে ডেবিট ক্রেডিট সয়ংক্রিয়ভাবে নির্নয় হয়, তাই ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষন সময় বেঁচে যায়

সর্বজনীন স্বীকৃতি : অভয় লেনদেন হচ্ছে  দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতির সফটওয়্যার  এবং দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি হচ্ছে একটি পূর্ণাঙ্গ, নির্ভরযােগ্য, বিজ্ঞানসম্মত ও সয়ংসম্পূর্ণ একটি পদ্ধতি,  বিধায় সমগ্র বিশ্বে আমাদের অভয় লেনদেন এর হিসাব পদ্ধতি এবং প্রতিবেদনগুলো সর্বজনস্বীকৃত পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণযোগ্য ।

অভয় লেনদেন ব্যবহারের চূরান্ত সুবিধাসমূহ

  • ব্যবসার হিসাব সহজ ও নমনীয় হয়
  • ব্যবসার হিসাব নিয়ে চিন্তা না করে সম্পূর্ণ মনোযোগ ব্যবসার প্রসারে দেওয়া যায় । যা ব্যবসার সমৃদ্ধির গতিকে তরান্বিত করে
  • একাউন্টিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে আর্থিক ঘটনাসমূহ নিভূল ভাবে নির্দিষ্ট হিসাবে লিপিবদ্ধ করা যায়
  • হিসাবগুলোকে খুব সহজে বিভিন্ন শ্রেনীতে বা গ্রুপ পদ্ধতিতে সাজানো যায় এবং প্রতিবেদনগুলো শ্রেনীভিত্তিক বা গ্রুপ ভিত্তিক পাওয়া যায় ।
  • হিসাবের শ্রেনী বা গ্রুপ  বিশ্লেষন করে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সামগ্রীক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা নিরুপন করা য়ায় কয়েক ক্লিকে
  • ব্যবসার ভাউচার ও প্রতিবেদন গুলো যে কোন সময় প্রিন্ট  , PDF ফরমেটে সংরক্ষন ও ইমেল পাঠানো যায় 
  • প্রতিটি লেনদেন হিসাব যে কোন সময় প্রিন্ট  , PDF  ফরমেটে সংরক্ষন ও ইমেল পাঠানো যায় 
  • প্রতিটি লেনদেন এর নোটিফিকেশন পাওয়া যায়
  • প্রতিটি লেনদেন হিসাব নির্ভুল ও সঠিক হিসাব লিপিবদ্ধ করা যায়
  • খুব কম সময়ে হিসাবের কাজগুলো শেষ করা যায়
  • পূর্বের সকল হিসাবগুলো যে কোন সময় প্রয়োজনে খুব সহজেই কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে দেখা যায়
  • একই হিসাব কখনো একাধিক বার করতে হয় না 
  • প্রয়োজনে লেনদেনের তথ্য খুব সহজেই পরিবর্তন করা যায়
  • হিসাবের ভুল ত্রুটি নিরুপনের সময় ও শ্রম দিতে হয় না
  • ব্যবসায় সম্পৃক্ত ব্যাক্তিগনের সঙ্গে ব্যবসার সকল হিসাব তথ্য প্রয়োজন অনুযায়ী শেয়ার করা যায় । এতে ব্যবসায়ীক সম্পর্কগুলো আরো মজবুত হয় এবং ব্যবসার উন্নতির গতিকে তরান্বিত করে । ব্যবসার হিসাবে স্বচ্ছতা থাকে । মানুষের মনে আস্থা বিশ্বাস দৃঢ 
  • ব্যবসায়ীক হিসাবে স্বচ্ছতা থাকে
  • খুব সহজে যে কোন সময় , যে কোন খানে,ব্যবসার সার্বিক অবস্থা দেখা যায়
  • ব্যবসার লাভ-ক্ষতি, স্টক হিসাবগুলো কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানা যায়
  • খুব সহজে যে কোন সময়ের লেনদেন অবস্থা কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে জানা যায়
  • পূর্বে ব্যবসায়ীক অবস্থা এবং বর্তমান ব্যবসায়ীক অবস্থার পার্থক্যগুলো কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে জানা যায় । পূর্বের এবং বর্তমান অবস্থার মধ্যে তুলনা ও পার্থক্য করা যায় 
  • প্রতিটি লেনদেনের বিস্তারিত তথ্য সহ লেনদেন হিসাব দেখা যায় 
  • একাউন্টিং সফটওযার ব্যবহারের মাধ্যমে খুব কম সময়ে ব্যবসার প্রতিদিনের লেনদেন হিসাব শেষ করা যায়
  • নির্দিষ্ট যে কোন সময়ের আর্থিক কার্যাবলী জানা যায় । আর্থিক অবস্থার ফলাফল জানা যায় এবং ব্যবসায়ীক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো সঠিকভাবে নেওয়া যায় 
  • লেনদেন হিসাবে কোন ধরনের জাল বা জুয়াচুরি হলে উদঘাটন করা সহজ হয়
  • সর্বজনস্বীকৃত নীতিমালা অনুসরন করা হয়, একাউন্টিং সফটওয়্যারে প্রস্তুতকৃত আর্থিক বিবরণীসহ সকল বিবরনী সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য
  • হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করার প্রয়োজন হয় না
  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য প্রদান করে
  • ব্যবসার সঠিক আর্থিক ফলাফল নির্ণয় ও সঠিক অবস্থা জানা যায়
  • হিসাব কালের মধ্যে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে ব্যবসার বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ গতিবিধি অনুধাবন করা যায়
  • একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহার করলে ব্যবসার হিসাবের জটিলতা থেকে মুক্ত থাকা যায়
  • একাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহারের অন্যতম সুবিধা – ব্যবসার আর্থিক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা নিরুপণ করা যায় । লাভ-ক্ষতির পরিমান নির্ণয়ের মাধ্যমে ব্যবসার গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে সঠিক ধারনা খুব সহজে কয়েক ক্লিক এর মাধ্যমে পাওয়া যায় । যাবতীয় আয় ও ব্যায় নির্ভূলভাবে লিপিবদ্ধ হওয়ার কারনে ব্যবসার লাভ-ক্ষতি সঠিকভবে নির্ণয় করা যায়
  • প্রতিষ্ঠানের সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্বের পরিমান নির্ণয়ের মাধ্যমে আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারনা লাভ করা যায়
  • খুব সহজে এবং যেকোন সময়ের আয়-ব্যয় হিসাব জানার কারনে, প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয় 
  • একাউন্টিং সফটওয়্যা ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রতারণা ও জালিয়াতি রোধ করা য়ায়
  • আর্থিক তথ্যাবলী সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে খুব সহজেই  শেয়ার করা যায়  এবং  ব্যবসায় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত খুব দ্রুত নেওয়া যায় এবং আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়
  • একাধিক বছরের কিংবা নির্দিষ্ট কোন সময়ের আর্থিক বিবরণীর তুলনামূলক বিশ্লেষনের মাধ্যমে উন্নতি ও অবনতির বিভিন্ন দিক চিহ্নিতপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া যায়